বাংলালিংক বুয়া নাম্বার
আপনি কি জানেন? বাংলালিংক বুয়া নাম্বার!
না জেনে থাকলে পুড়ো লেখাটি পড়ুন ,নিজে সতর্ক হোন ও শেয়ার করে অন্যকে সহযোগীতা করুন।
আসুন জেনে নেই কিভাবে বাংলালিংক বুয়া নাম্বার। আপনি হয়ত খুব নগন্য একটি বিষয় কখনই খেয়াল করেন নি। আপনি ফ্যামিলি বাসায় থাকানে আর মেস বাসায় থাকেন। কাজের বুয়া থাকেই।
যেহেতু বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই উন্নয়নশিল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই বলি- বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়ষ্কদের প্রায় সবার ই নূন্যতম একটা মোবাইল ফোন রয়েছে। এটা কেবল ই সম্ভব হয়েছে আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের ফলেই। তারই ধারাবাহিকতায় আপনার বাসার বুয়ার/কাজের লোকের ও একটি মোবাইল রয়েছে। আপনার লক্ষ্য করার বিষয়টি এবার ক্লিয়ার করছি-
আমাদের দেশে মোবাইল অপারেটরের সংখ্যাও কিন্তু কম নেই। কিন্তু আসল কথা হচ্ছে গিয়ে আপনার বাসার এবং আপনার পরিচিত সবার বাসার কাজের লোকের/বুয়াদের মোবাইল নাম্বার ই বাংলালিংক অপারেটরের। যদিও ব্যাপারটি কাকতালিয় ভাবে মিলে যায়। যেমনটা আমার ক্ষেত্রে হয়েছে, তাই সবার সাথে শেয়ার করে জানার চেষ্টা করছি, সারা দেশে এর ফলাফল কি।
একটা সার্ভে ফর্ম নিচে দেয়া আছে, আপনারা সবাই একটু কষ্ট করে উত্তর গুলো দিবেন আশা রাখি।
ফর্ম টা ফিল আপের আগে একটু কথা না বললেই নয়-
আপনার বাসায় যিনি কাজ করতে আসেন, উনিও মানুষ আমি/আপনি/আমরাও মানুষ। কখনই তাদেরকে ছোট করে দেখার মধ্যে মহৎ কিছু নেই। কারন, উনারা না থাকলে আপনার আমার বাসা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কে করত। ভাবুন একবার আপনার বাসায় আপনি কাজের লোক নিয়োগ না করলেন, তাহলে কাজ গুলো হয় আপনি নিজে বা আপনার পরিবারের কেউ করে থাকবে। আপনি কি তাকেও তখন ছোট করে দেখবেন। যদি আপনি সেটা নিজের পরিবারের মানুষের জন্য ভাবতে না পারেন। তাহলে ,অন্য একটা মানুষ অর্থের অভাবে আপনার বাসায় কাজ করে দিন-যাপন করেন। তার জন্যই আপনার বাসা পরিচ্ছন্ন থাকে, তাহলে তাকে ছোট করে দেখার কিছু নেই।
তবে হ্যাঁঁ, আপনি একটু সতর্ক হতে হবে কাজের লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে-
১। কাজের লোক নিয়োগের সময় উনার ভোটার আইডির কপি সংরক্ষন করে নিবেন।
২। আপনার হাতে তো ফোন আছেই, একটা সদ্যা তোলা ছবিও সংরক্ষন করুন।
৩। বুয়ার আইডি কার্ডে যদি ঠিকানা, ঢাকার/আপনার জেলা শহরের হয়ে থাকে, তাহলে জিজ্ঞেস করে জেনে নিন উনার দেশের বাড়ির ঠিকানা।
৪। সম্ভব হলে উনার এলাকার কোন জনপ্রতিনিধির সাথে কথা বলে নিন, যিনি আপনাকে পরবর্তিতে সহায়তা করতে পারবেন উনার ব্যাপারে।
৫। এখন তো সকল ভাড়াটিয়ার নাম পরিচয়, ছবিসহ নির্দিষ্ট ফর্ম পুরন করে থানায় জমা দিতে হয়। আপনি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে কাজের লোকের জন্য ও ফর্মটি পূরণ করে জমা দিন।
আমরাই পারি আমাদেরকে সকল বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা রাখতে। আশা করি আপনাদের লিখাটি কাজে আসবে। ভালো লাগলে আপনার টাইম-লাইনে শেয়ার করে রাখুন, এতে করে অন্যরাও জানতে পারবে।
না জেনে থাকলে পুড়ো লেখাটি পড়ুন ,নিজে সতর্ক হোন ও শেয়ার করে অন্যকে সহযোগীতা করুন।
প্রতিকি ছবি ( এই ছবির সকল স্বত্তাধিকারি সিডি চয়েজের)
আসুন জেনে নেই কিভাবে বাংলালিংক বুয়া নাম্বার। আপনি হয়ত খুব নগন্য একটি বিষয় কখনই খেয়াল করেন নি। আপনি ফ্যামিলি বাসায় থাকানে আর মেস বাসায় থাকেন। কাজের বুয়া থাকেই।
যেহেতু বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই উন্নয়নশিল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই বলি- বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়ষ্কদের প্রায় সবার ই নূন্যতম একটা মোবাইল ফোন রয়েছে। এটা কেবল ই সম্ভব হয়েছে আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের ফলেই। তারই ধারাবাহিকতায় আপনার বাসার বুয়ার/কাজের লোকের ও একটি মোবাইল রয়েছে। আপনার লক্ষ্য করার বিষয়টি এবার ক্লিয়ার করছি-
আমাদের দেশে মোবাইল অপারেটরের সংখ্যাও কিন্তু কম নেই। কিন্তু আসল কথা হচ্ছে গিয়ে আপনার বাসার এবং আপনার পরিচিত সবার বাসার কাজের লোকের/বুয়াদের মোবাইল নাম্বার ই বাংলালিংক অপারেটরের। যদিও ব্যাপারটি কাকতালিয় ভাবে মিলে যায়। যেমনটা আমার ক্ষেত্রে হয়েছে, তাই সবার সাথে শেয়ার করে জানার চেষ্টা করছি, সারা দেশে এর ফলাফল কি।
একটা সার্ভে ফর্ম নিচে দেয়া আছে, আপনারা সবাই একটু কষ্ট করে উত্তর গুলো দিবেন আশা রাখি।
ফর্ম টা ফিল আপের আগে একটু কথা না বললেই নয়-
আপনার বাসায় যিনি কাজ করতে আসেন, উনিও মানুষ আমি/আপনি/আমরাও মানুষ। কখনই তাদেরকে ছোট করে দেখার মধ্যে মহৎ কিছু নেই। কারন, উনারা না থাকলে আপনার আমার বাসা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কে করত। ভাবুন একবার আপনার বাসায় আপনি কাজের লোক নিয়োগ না করলেন, তাহলে কাজ গুলো হয় আপনি নিজে বা আপনার পরিবারের কেউ করে থাকবে। আপনি কি তাকেও তখন ছোট করে দেখবেন। যদি আপনি সেটা নিজের পরিবারের মানুষের জন্য ভাবতে না পারেন। তাহলে ,অন্য একটা মানুষ অর্থের অভাবে আপনার বাসায় কাজ করে দিন-যাপন করেন। তার জন্যই আপনার বাসা পরিচ্ছন্ন থাকে, তাহলে তাকে ছোট করে দেখার কিছু নেই।
তবে হ্যাঁঁ, আপনি একটু সতর্ক হতে হবে কাজের লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে-
১। কাজের লোক নিয়োগের সময় উনার ভোটার আইডির কপি সংরক্ষন করে নিবেন।
২। আপনার হাতে তো ফোন আছেই, একটা সদ্যা তোলা ছবিও সংরক্ষন করুন।
৩। বুয়ার আইডি কার্ডে যদি ঠিকানা, ঢাকার/আপনার জেলা শহরের হয়ে থাকে, তাহলে জিজ্ঞেস করে জেনে নিন উনার দেশের বাড়ির ঠিকানা।
৪। সম্ভব হলে উনার এলাকার কোন জনপ্রতিনিধির সাথে কথা বলে নিন, যিনি আপনাকে পরবর্তিতে সহায়তা করতে পারবেন উনার ব্যাপারে।
৫। এখন তো সকল ভাড়াটিয়ার নাম পরিচয়, ছবিসহ নির্দিষ্ট ফর্ম পুরন করে থানায় জমা দিতে হয়। আপনি আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে কাজের লোকের জন্য ও ফর্মটি পূরণ করে জমা দিন।
আমরাই পারি আমাদেরকে সকল বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা রাখতে। আশা করি আপনাদের লিখাটি কাজে আসবে। ভালো লাগলে আপনার টাইম-লাইনে শেয়ার করে রাখুন, এতে করে অন্যরাও জানতে পারবে।
No comments